লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি ১৯৯৭ সালে, বাংলাদেশ ব্যাংক এর ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন অ্যাক্ট-১৯৯৩ এর অধীনে, দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগে একটি যৌথ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউট হিসেবে যাত্রা শুরু করে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স বাংলাদেশ এবং শ্রীলংকার প্রথিতযশা ব্যবসায়িক ও প্রতিষ্ঠানের সন্মিলিত উদ্যোগে সময়ের সাথে সাথে দেশের একটি অন্যতম আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। লংকাবাংলা ফাইন্যান্স গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদানের জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এবং প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সেবার মাধ্যমে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যাত্রার প্রাক্কাল থেকে করর্পোরেট, রিটেইল, আর্থিক পণ্য ও পরিষেবা প্রদান করে আসছে। দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা পরিবর্তনের প্রত্যয়ে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স আর্থিক সেবা সিএমএসএমই খাতেও প্রসারিত করছে। লংকাবাংলা ফাইন্যান্স একমাত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান যারা দেশে সুনামের সাথে যাত্রার শুরু থেকেই ক্রেডিট কার্ড ব্যবসা করে আসছে। এছাড়া লংকাবাংলা ফাইন্যান্স এর রয়েছে দেশের বৃহৎ স্টক ব্রোকারেজ সার্ভিস লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ।
লংকাবাংলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট, লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্ট, লংকাবাংলা ইনফোরমেশন টেকনোলজিস কোম্পানী দিয়ে করর্পোরেট অ্যাডভাইসরি এবং ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি সেবা সাফল্যের সাথে দিয়ে আসছে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি ১৯৯৭ সালে, বাংলাদেশ ব্যাংক এর ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন অ্যাক্ট-১৯৯৩ এর অধীনে, মাল্টিন্যাশনাল উদ্যোগে, একটি যৌথ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউট হিসেবে যাত্রা শুরু করে। লংকাবাংলা দেশের নেতৃস্থানীয় একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা বর্তমানে, গ্রাহকদের বিশেষ কর্পোরেট ফাইন্যান্সিয়াল, রিটেইল ফাইন্যান্সিয়াল, সিএসএমই ফাইন্যান্সিয়াল, স্টক ব্রোকিং, কর্পোরেট অ্যাডভাইজরি এবং ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট সেবা সাফল্যের সাথে প্রদান করে আসছে।
গ্রাহকদের সর্বোচ্চ পরিসেবা প্রদান করার লক্ষ্যে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স এর কৌশল ও ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশন ও অটোমেশন করছে। বর্তমানে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার ও কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক কাঠামো অনুসরণ করে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের প্রধান ব্যবসায়িক কেন্দ্রগুলোকে তাদের ব্যবসায়িক পরিমন্ডলে নিয়ে আসার জন্য লংকাবাংলা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তার ব্যবসায়িক পরিধি বাড়িয়ে চলছে।
ব্যবসায়িক লক্ষ্য ও অর্থনৈতিক সেবার পরিধি বৃদ্ধির জন্য দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে শাখা রয়েছে এছাড়া, উদ্যোক্তাদের সহায়তা করার জন্য মোবাইল ল্যান্ডিং অফিসারের মাধ্যমে দেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় পৌছে গেছে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স দেশের একমাত্র আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ক্রেডিট কার্ড সেবা দিয়ে আসছে। গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করার জন্য সবসময়ই নতুন নতুন অফার, মার্চেন্টের সংখ্যা বাড়ানো, গ্রাহকদের নিরাপত্তায় সর্বদায় লংকাবাংলা ফাইন্যান্স সচেষ্ট।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ পুঁজিবাজারের গ্রাহকদের নিরাপদ ও দ্রুত সেবা প্রদান করছে এবং দীর্ঘ সময় ধরে দেশের শীর্ষস্থানে রয়েছে। পুঁজিবাজারকে কার্যকর, প্রাণবন্ত ও কর্পোরেট গভর্নেন্সের মাধ্যমে এর ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচলনা করে আসছে। লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ দেশের গ্রহকদের আধুনিক সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে পুঁজিবাজার ও মার্কেট কেন্দ্রিক বিশ্বমানের গবেষণা করে থাকে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স এর আরেকটি প্রতিষ্ঠিত সবসিডিয়ারি কোম্পানী হচ্ছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। দেশের প্রিমিয়াম ইনভেস্টমেন্টস ব্যাংক হিসেবে কর্পোরেট অ্যাডভাইজরি, ইস্যু ম্যানেজমেন্ট এবং পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট সেবা দিয়ে আসছে।
দেশের গ্রাহকদের প্রফেশনাল ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবার জন্য রয়েছে লংকাবাংলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানী লিমিটেড যা অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সাথে গ্রাহকের সেবা প্রদান করে যাচ্ছে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স সর্বদাই আমাদের গ্রাহকদের সর্বোচ্চ ও আধুনিক সেবা প্রদানে বদ্ধপরিকর। এই ডিজিটালাইজেশনের যুগে সেবা ও পণ্যের দিক থেকে অন্যদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকতে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স তার ব্যাবসায়িক অপারেশনাল পর্যায়ে অটোমেশন ও ডিজিটালাইজেশনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গ্রাহকদের তথ্যের নিরাপত্তার ব্যাপারে আপোষহীন তাই প্রতিনিয়ত টেকনোলজি, সাইবার সিকিউরিটিজ ও অন্যান্য অত্যাবশ্যকীয় ডিজিটাল ব্যাপারগুলোর প্রতি সুনির্দিষ্ট ও কঠোর নজরদারী করা হয় ও সিকিউরিটি বিষয়ক আপডেট প্রতিনিয়ত করা হয়। যাতে গ্রাহক সেবায় কোন প্রভাব না পড়ে। এছাড়া উন্নত ও ডিজিটাল সেবা প্রদানের জন্য আইটি ইনফ্রাসট্রাকচার ও মানব সম্পদকে আধুনিক টেকনোলজি সম্বন্ধে ট্রেনিং এর সুবিধা সম্বন্ধে সম্যক ধারণা দেয়া হচ্ছে।
সেবা ও পণ্যের মান গ্রাহকদের কাছে দ্রুত ও সহজভাবে পৌছানোর জন্য লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ব্যবসায়িক ও অপারেশনাল বিভাগগুলো সুদক্ষ ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আর্থিক সেবার মান ও দ্রুত সেবা প্রদানের জন্য অপারেশন, ট্রেজারি, কোম্পানী সেক্রেটারিয়েট, আইটি, সিআরএম, এইচআরএম, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টস, লিগ্যাল, জিআইএস এবং ব্র্যান্ড মার্কেটিং সুনির্দিষ্ট স্ট্র্যাটেজিক লক্ষ্যকে সামনে রেখে একসাথে কাজ করে যাচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের রিটেইল, কর্পোরেট ও সিএমএসএমই ব্যবসাকে অতি দ্রুত বৃদ্ধি করতে পারছে।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ব্যবসায়িক বৃদ্ধির সাথে সাথে দেশের আর্থ-সামাজিক ও পরিবেশগত উন্নয়ন এর রক্ষার জন্য সদা সচেষ্ট। একটি অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগতভাবে দায়বদ্ধ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিবেশ, প্রকৃতি, দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন, নারীর সক্ষমতা ও ক্ষমতায়ণ, ডিজাষ্টার ম্যানেজমেন্ট, বিরূপ পরিবেশ মোকাবেলা করার সক্ষমতা অর্জনের জন্য ভিন্ন প্রকল্পের সাথে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স নিজেদের যুক্ত করে চলেছে। কেবল ব্যবসায়িক উন্নয়ন দিয়ে একটি টেকসই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। বরং আমরা বিশ্বাস করি একটি টেকসই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে থাকতে হলে আমাদের স্টেকহোল্ডারদের সাথে-সাথে পরিবেশের প্রতিও সমান গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।
সর্বোচ্চ নৈতিকতা, স্বচ্ছতা ও কর্পোরেট গভর্নেন্স যেকোন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের মূলমন্ত্র। লংকাবাংলা ফাইন্যান্স তার শুরু থেকেই এই বিষয়গুলো তার ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের সাথে ওতপ্রোতভাবে মিলিয়ে একটি স্বচ্ছ আর্থিক কাঠামো তৈরী করেছে। তাই লংকাবাংলা ফাইন্যান্স এমন একটি টেকসই আর্থিক প্রতিষ্ঠান যারা গ্রাহকদের পন্য ও সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে একটি অনুকরনীয় মডেল ও স্টেকহোল্ডারদের ব্যবসায়িক সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রেও সমান সচেষ্ট।
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স দেশের অর্থনৈতিক সেবার পরিসর বৃদ্ধি করার জন্য অবিরত কাজ করে যাচ্ছে। দীর্ঘ ২৫ বছরের আধিক সময় ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সাথে গ্রাহক, স্টেকহোল্ডারদরে সেবা ও চাহিদা পূরন করে যাচ্ছে। আর এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিনিয়ত ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছে আধুনিক সেবার মান দন্ডে। গ্রহক সন্তুষ্টির জন্য দেশে ২৭টি শাখা, মোবাইল ল্যান্ডিংঅফিসার, ২৪/৭ কন্টাক্ট সেন্টার, ফিনস্মার্ট অ্যাপ, শিখা চ্যাটবট এর মতো আধুনিক সেবা গ্রহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া গ্রাহকের সর্বোচ্চ সুবিধার কথা বিবেচনা করে আমরা দেশের বৃহৎ পেমেন্ট পার্টনারশীপ ব্যবস্থা করা হয়েছে। লংকাবাংলা ফাইন্যান্স বিশ্বাস করে গ্রাহকের জীবনের মান উন্নয়ন মানেই দেশের অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার একটি দৃষ্টান্ত। লংকাবাংলা ফাইন্যান্স সর্বদাই গ্রাহকের পাশে থেকে তাদের উন্নয়নের সহযোগী হতে চায়।
ভিশন:
সকল ব্যবসায়িক বিনিয়োগের যথাযোগ্য পরিবেশ তৈরি ও দক্ষতার সাথে পরিচালনা করে সকল অংশীদারদের সাথে নিয়ে সমৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে একটি নির্ভরশীল আর্থিক পরিষেবাদানকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া।
মিশন:
কোর ভ্যালুসমূহ:
আমাদের মূল্যবোধ ও নীতিগুলো আমাদের ব্যবসায়িক পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য নিন্মোক্ত মূল্যবোধ ও নীতিগুলো মেনে চলতে হবে-
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ২৫ বছরের বেশি সময় বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সবাইকে সাথে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। টেকনলজি ও ডিজিটালাইজেশনের যুগে ব্যবসায়িক ও প্রশাসনিক প্রতিটি স্তরে আধুনিকতার সাথে উদ্ভাবনী সমাধানের সমন্বয় সাধন করে পন্য ও সেবায় গুনগত মান বৃদ্ধি করে যাচ্ছে।
লংকাবাংলা তার ব্যবসায়িক গুনগত মান সর্বোচ্চ রাখার ব্যাপারে সদা সচেষ্ট এবং যাতে এই গুনগত মানের কোন ব্যত্যয় না ঘটে তার জন্য লংকাবাংলা সকল প্রকার ব্যবস্থা গ্রহনে সদা তৎপর। আর গ্রাহকদের কাছে একটি টেকসই আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনার লক্ষ্যে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে এবং র সকল গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদের সাথে নিয়ে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিগত বছরগুলোতে বৈশ্বিক মহামারী, যুদ্ধ, ভূ-রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ইত্যাদির কারনে একটি কঠিন সময় অতিবাহিত করছে। আর এটাকেই ব্যবসায়িক ও প্রশাসনিক কর্মকান্ডের মাঝে “নিউ নরমাল” হিসেবে বিবেচনা করে ভবিষৎ কর্মপস্থা নির্ধারন করা হয়েছে। সব পরিবর্তনের তথ্য ও প্রাপ্ত উপাত্তের ভিত্তিতে একটি টেকসই আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সামনে এগিয়ে যাবার জন্য আধুনিক উদ্ভাবনী ও যুগোপযোগী স্ট্র্যাটেজি নিতে হবে।
বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক, সামাজিক, কারিগরি দক্ষতা ও উদ্ভাবনী সক্ষমতা মাথায় রেখে আগামী বছরগুলোর জন্য পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে এবং এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়নে ব্যবসায়িক ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত কিছু পরিবর্তন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধন করতে হবে।
প্রতিকূল পরিস্থিতিতে, কোম্পানির সাময়িক সুবিধার প্রেক্ষিতে, লংকাবাংলা কখনও তার নিজস্ব নীতির সাথে আপোষ করেনা। কোম্পানির খ্যাতি এবং মর্যাদা সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে নির্দেশক নীতিগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানির কার্যক্রম এবং কর্মচারীরা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পায়।
আমাদের খ্যাতি শুধুমাত্র গ্রাহক সংখ্যার উপর নির্ভরশীল নয়, এই সংস্থার সাথে যুক্ত হয়ে কেউ গর্বিত কিনা, এ বিষয়টিও আমাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
কোম্পানির কর্মচারীদের আচার-আচরণ, পদ্ধতি, নিয়ম ও নীতি অনুযায়ী মেনে চলার জন্য কোড অফ কন্ডাক্ট ডিজাইন করা হয়েছে। মিশন এবং উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য এটি কোম্পানির ভ্যালু ও ভিশন এর সাথে সামঞ্জস্য করা হয়েছে এবং কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে নৈতিক ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করাই এর লক্ষ্য। এটি লংকাবাংলার প্রতিটি কর্মচারীর জন্য প্রযোজ্য এবং দায়িত্ব পালনের জন্য একটি দিক নির্দেশনা। কোড অফ কন্ডাক্ট -এ অন্তর্ভুক্ত নৈতিক নির্দেশিকা ছাড়াও, অনেক আইন ও প্রবিধান রয়েছে যা আমাদের প্রতিটি ব্যবসাকে প্রভাবিত করে।ব্যবসার অগ্রাধিকার বা ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের সাপেক্ষে নয় বরং সকলক্ষেত্রে প্রত্যেকের জন্যই আইন মেনে চলা বাধ্যতামূলক।